১ লাখ ৮২ হাজার জিপিএ-৫, ছাত্রী বেশি





মাধ্যমিক শিক্ষার ফলাফলে বৃদ্ধি দেখা মূলত সুখবর, যেটা একটি শিক্ষামন্ত্রীর জন্য উত্তেজনাদায়ক। বিশেষত, মোট জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ লাখ ৮২ হাজার ১২৯ ছাত্র-ছাত্রী। এই সংখ্যাটি শিখনের উত্সাহবান দেয় এবং তাদের ভবিষ্যতের প্রস্তুতি একটি সঠিক পথে প্রবৃদ্ধি করে। 

আরও আনন্দদায়ক বিষয় হলো ছাত্রীদের সংখ্যা এই বছরে ছাত্রদের থেকে অনেক বেশি হয়েছে যা সমাজের মেধাতাত্ত্বিক পরিবর্তনের একটি চিহ্ন হতে পারে। 

তবে, হাল হিসাবে দেখা যায় পাসের হারে একটি প্রান্তিক উন্নতি প্রাপ্ত হয়েছে, যা শিক্ষামন্ত্রী এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলিকে আরও মুখোমুখি সমস্যার সমাধানে উদ্দীপ্ত করতে সাহায্য করতে পারে। 

সর্বশেষ, একটি মানসিকতার দিক থেকে, এই ফলাফল প্রমাণ করে যে সঠিক পর্যবেক্ষণ, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের উন্নতি, এবং শিক্ষার্থীদের পরিচ্ছন্নতা সাধারণভাবে উত্তরণ করতে সাহায্য করতে পারে শিক্ষা ব্যবস্থাপনা ও নীতির দিক থেকে।


রোববার (১২ মে) সচিবালয়ে সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান তিনি।




মাধ্যমিক শিক্ষার ফলাফল নিয়ে শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেলের একটি সারসংক্ষেপ দেওয়া হয়েছে। সে প্রকাশ করেছেন যে, এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় গড় পাসের হার বাড়েছে, যা একটি উত্তেজনাদায়ক উপলক্ষ্য। মেয়ে শিক্ষার্থীদের পাসের হার একটু বেশি হলেও, ছেলে শিক্ষার্থীদের পাসের হার উল্লেখযোগ্যভাবে উন্নতি প্রাপ্ত হয়েছে। এছাড়াও, পুরুষ ছাত্রের চেয়ে মেয়ে ছাত্রীদের সংখ্যা এবং জিপিএ-৫ পেয়েছে তাদের সংখ্যা বেশি হয়েছে।

পুরো দেশে মোট পাস করেছে ১৬ লাখ ৭২ হাজার ১৫৩ জন। এসএসসি পরীক্ষা দিয়েছে ২০ লাখ ২৪ হাজার ১৯২ জন পরীক্ষার্থী। এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার গড় পাসের হার হলো ৮৩.০৪ শতাংশ।

বিভিন্ন বোর্ডে পাসের হারে মহান পার্থক্য দেখা যাচ্ছে। উল্লেখযোগ্য উন্নতি দেখা গেছে যশোর বোর্ডে, যা সর্বোচ্চ পাসের হার লাভ করেছে। ঢাকা, রাজশাহী, বরিশাল, ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম, কুমিল্লা, দিনাজপুর, এবং সিলেট বোর্ডের পাসের হারও উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়ছে।

এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় মোট ১১টি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ২০ লাখ ২৪ হাজার ১৯২ জন পরীক্ষার্থী অংশ নেয়েছে। এই পরীক্ষার্থীদের মধ্যে ১৬ লাখ ৬ হাজার ৮৭৯ জন সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ছিলেন, মাদরাসা শিক্ষা বোর্ডে ২ লাখ ৪২ হাজার ৩১৪ জন এবং কারিগরি শিক্ষা বোর্ডে ১ লাখ ২৬ হাজার ৩৭৩ জন।

এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার জন্য লিখিত পরীক্ষা শুরু হয় ১৫ ফেব্রুয়ারি এবং শেষ হয় ১২ মার্চে। ব্যবহারিক পরীক্ষা ১৩ থেকে ২০ মার্চের
Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url